Cosmic Horror: The Scariest Subgenre
“The most merciful thing in the world, I think, is the inability of the human mind to correlate all its contents. We live on a placid island of ignorance in the midst of black seas of infinity, and it was not meant that we should voyage far. The sciences, each straining in its own direction, have hitherto harmed us little; but some day the piecing together of dissociated knowledge will open up such terrifying vistas of reality, and of our frightful position therein, that we shall either go mad from the revelation or flee from the deadly light into the peace and safety of a new dark age.” – H.P. Lovecraft
One cannot discuss H.P. Lovecraft and cosmic horror without showcasing this excerpt from his seminal work, “The Call of Cthulhu” (1926). It is a monologue that doesn’t hold anything back and lays out all the cards that cosmic horror holds. At its core, this [আরো পড়ুন]
Read More
নবম বর্ষ প্রথম সংখ্যা – শারদীয়া সংখ্যা – প্রচ্ছদ
নবম বর্ষ প্রথম সংখ্যা – শারদীয়া সংখ্যা
প্রকাশকাল – ২২শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪
অসামান্য প্রচ্ছদটি এঁকে সংখ্যাটিকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তুলেছেন শ্রী উজ্জ্বল ঘোষ।
Read More
সম্পাদকীয়
অভয়া বিচার পাননি এখনও। আমাদের সকলের সমবেত প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ এখনও রাজপথে রাজপথে অসহায়ের বোবা কান্নার মতো পাক খেয়ে খেয়ে মাথা কুটে মরছে। ধূসর আকাশ আর ভাঙা হৃদয় নিয়ে শরৎ এসে দাঁড়িয়েছে দরজায়, তাকে বরণ করে নেবে কে? কত প্রশ্ন উঠছে দিকে দিকে। প্রতি বছর নারী শক্তির জয়গান গাই নিয়ম করে—তাহলে নারীদের উপর এত অত্যাচার আমাদের সমাজে হয় কেমন [আরো পড়ুন]
Read More
Editorial
The first Bengali Speculative Fiction Webmagazine, Kalpabiswa steps into the ninth year of its Autumn Edition, also popularly known as Sharodiya Pujabarshiki in Bengal, India. The season, Sharod is the Bengali equivalent of the Autumn which witnesses one of the biggest festivals in the world, Durga Puja (Worship of Feminine Deity, Durga). Durga Puja is a cultural phenomenon celebrating the best of humanity, i.e. Art. The Durga Puja Magazines have been a part of the cultural celebration for centuries in Bengal.
Scholars- Painters- Writers- Authors- Poets get their launching pad in Puja Barshiki, the Autumn Edition of Magazines. Kalpabiswa is the only Indian Magazine and publisher that publishes writings in Science Fiction- Fantasy and Horror. We owe a lot to Ujjwal Ghosh, the renowned illustrator who proves his artistic mettle by designing the cover of the current [আরো পড়ুন]
Read More
Kalpabiswa Newsletter Vol 09, Issue I
Dear Readers of the World and Beyond It, Kalpabiswa is delighted to share the first newsletter in the Autumn Edition, 2024.
Read More
বাঁচতে দাও
যুদ্ধ! মানবসভ্যতার এক কলঙ্ক। শুধু কলঙ্ক নয়, সে তার জন্মদাতা মানবসমাজকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য বারে বারে হাত বাড়াচ্ছে নানা রূপে, নানা আকারে। আদি-অনন্তকাল ধরে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি চলেছে। ইতিহাস থেকে শিক্ষালাভ করেও নিজেদের আমরা সংযত করতে পারি না। মনের মধ্যে পশুটা বারবার শিকল ছিঁড়ে বাইরে বেরিয়ে আসতে চাইছে। ভিয়েতনাম তার জ্বলন্ত নজির। স্বাধীনতা, [আরো পড়ুন]
Read More
কুরুক্ষেত্র হাইওয়ে
তিন বসন্ত সতেরো দিন পরে এবার বুঝি প্রতীক্ষার অবসান। শেফালি নদীর কোলে পলাশপুর গ্রাম ছেড়ে পালানোর কাহিনি বহুদিন হল স্বেচ্ছায় মনের কোণে নির্বাসিত করেছে রীতা। অকারণে নিজেকে অস্থির করতে চায় না বলে। মশালের দাউদাউ রক্ত যখন হিংস্র ছুটে বেড়াচ্ছিল তাদের গ্রামের কিনারায় রীতার হাসির উচ্ছ্বাসে ঘুম ভেঙে ককিয়ে উঠেছিল শহর-সড়কের দু-ধারে ধোঁয়াটে [আরো পড়ুন]
Read More
ড. রবি রায়ের বক্তৃতা
গতকাল ড. রবি রায়ের সঙ্গে মেক্সিকো সিটি শহরে এসে পৌঁছেছি। কয়েকদিন বাদে এখানে এক বিরাট বিজ্ঞান অধিবেশন শুরু হচ্ছে। আমি একজন বিজ্ঞান-সাংবাদিক। এই সুদূর দেশে আসার উদ্দেশ্য বিজ্ঞান অধিবেশনকে কভার করা। কাগজের সম্পাদক মশায় আমাকে এত খরচপত্র করে পাঠাতেন কি না সন্দেহ। কারণ কোনো বিজ্ঞান অধিবেশন কভার করার কোনো দায়িত্ব কোনো দৈনিক সংবাদপত্রের আছে [আরো পড়ুন]
Read More
প্রফেসার ম্যাকাওয়ের আশ্চর্য অভিযান
প্রফেসার ম্যাকাওয়ের সঙ্গে ঝিমলি চ্যাটার্জির পরিচয় খুব বেশি দিন নয়।
গত বছর নিউটাউনে হিস্টোরিক্যাল সোসাইটির এক কনভেনশনে ঝিমলি যখন তার বক্তব্য রাখছিল, তখনই তার চোখে পড়েছে, সেমিনার ঘরের শেষের সারিতে বসে এক অদ্ভুত চেহারার শ্রোতা তার বক্তব্য মন দিয়ে শুনছেন।
এরপর ঝিমলি যখন অডিটরিয়াম থেকে বেরিয়ে আসছে, তখন সেই অচেনা মানুষটি এসে ঝিমলিকে তার বক্তব্যের জন্যে সাধুবাদ জানালেন।
Read More
আঠা
[গল্পটি শ্রী সৌবর্ণ দাসের সনির্বন্ধ অনুরোধে, শ্রী প্রেমেন্দ্র মিত্রের অবিস্মরণীয় চরিত্র “ঘনাদা”-কে নিয়ে একটি আধুনিক গল্প লেখবার প্রচেষ্টা মাত্র। প্রচেষ্টাটি সৌবর্ণ দাস-কেই উৎসর্গ করলাম।]
“আঠা।”
“আঠা!! হেঃ হেঃ, জেঠু, কীসের আঠা? গঁদের আঠা, না ভাতের আঠা?”
***
ব্যাস, তার পর থেকেই ৭২ নম্বর বনমালি নস্কর লেনের মেস বাড়িটা সেই যে থমথমে হয়ে গেল, সে গুমোটটা আর আজ এতদিনেও কাটল না!
Read More
কল্পবিজ্ঞানের পপ-আপ বই
ভেবে দেখুন তো, আপনি একটা বই খুললেন। ধরুন বইটার নাম ‘বঙ্কুবাবুর বন্ধু’। লেখক সত্যজিৎ রায়। পাতা খোলার সঙ্গে সঙ্গে বইয়ের ভাঁজের ভিতর থেকে একটা মহাকাশযান উঠে দাঁড়াল। তার থেকে মাথা বের করে আছে ক্রনিয়াস গ্রহের অ্যাং। পাশে বঙ্কুবাবু দাঁড়িয়ে আছেন অপার বিস্ময় নিয়ে। অন্য একটা পাতায় বঙ্কুবাবু দেখছেন উত্তর মেরুর ভাসমান বরফ, তার উপর শ্বেতভল্লুক [আরো পড়ুন]
Read More
দেশীয় ভাষায় সায়েন্স ফিকশনের স্থানীয় বিকাশের পথ
সম্পাদকের কথা: জোহা কাজেমি ইরানের কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের অন্যতম মুখ। দীর্ঘ দশ বছরে তিনি অসংখ্য ছোটোগল্প ও বেশ কয়েকটি উপন্যাস লিখেছেন। জোহার সঙ্গে কল্পবিশ্ব সম্পাদক দীপের আলাপ হয়েছিল ওয়ার্লডকন ২০২৩ সালে। নিম্নলিখিত আলোচনাটি ছিল ওয়ার্লডনের একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের অংশ। জোহা ছাড়াও বাকি অতিথিরা ছিলেন—
১) ফ্রান্সিস জন গুইলেম জিন-রো: [আরো পড়ুন]
Read More
মুখোমুখি: স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়
সাক্ষাৎকার গ্রহণ: দীপ ঘোষ ও অনুষ্টুপ শেঠ
আপনি এই যে এত বছর ধরে লিখছেন, এই লেখালেখির সূত্রপাত হল কী করে?
আমাদের বাড়িতে শিক্ষার গুরুত্ব ছিল খুব। হয়তো ডিগ্রির হিসাবে আমার বাবা এবং মা বিশাল কিছু শিক্ষিত বলা যাবে না, কিন্তু তাঁরা প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত ছিলেন। খিদিরপুরে আমাদের বাড়ি, যৌথ পরিবার ছিল। সেখানে ছিল অষ্টাদশ পর্ব মহাভারত, কালীপ্রসন্ন সিংহর লেখা; কাশীদাসি রামায়ণ—এত [আরো পড়ুন]
Read More
কল্পবিজ্ঞানের সন্ধানে প্রাচ্যে:: এক বাঙালির ওয়ার্ল্ডকনের ডায়েরি
প্রথম পর্ব
প্রাককথন:
ওয়ার্ল্ডকন ২০২৩, আড়ম্বরে এবং বিতর্কে যেকোনো আগের সম্মেলনকে এই বছর গুনে গুনে এক ডজন গোল দিতে পারে। কিন্তু কল্পবিশ্ব আর বাঙালি পাঠকের কাছে এই ওয়ার্ল্ডকনের গুরুত্ব অনেক এবং ভিন্ন কারণে। এই বছরেই প্রথমবার ভারত থেকে কয়েকজন আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন চিনের চেংডু শহরে ওয়ার্ল্ডকনে যোগদান করার জন্যে। কল্পবিশ্বের সম্পাদক ও প্রকাশক [আরো পড়ুন]
Read More
পশ্চিমের সাই-ফাই ভক্তদের উদ্দেশে একটি খোলা চিঠি
৩১ মার্চ ২০২৪
সুধী, সাই-ফাই ভক্তবৃন্দ (পাঠক, লেখক, অনুবাদক, প্রচ্ছদ ও অলংকরণশিল্পী, সম্পাদক প্রমুখ):
আমি রিভারফ্লো। হয়তো আমার নামটা শুনতে একটু অদ্ভুত লাগছে তোমাদের। একজন চিনা সাই-ফাই ভক্ত হিসাবে ২০২৩ সালে আমি বেস্ট ফ্যানজাইন বিভাগে হুগো পুরস্কার জিতেছিলাম।
এই চিঠির শিরোনামে লিখেছি ‘সাই-ফাই ভক্ত’দের উদ্দেশে, কারণ আমার কাছে সায়েন্স-ফিকশন [আরো পড়ুন]
Read More
আয়না মহল
খাঁচার ভিতর অচিন পাখি
কেমনে আসে যায়।
সুরেলা গানটা ঢেউ তুলে ঘুরে বেড়াচ্ছিল শালবনের আনাচেকানাচে। ছুঁয়ে যাচ্ছিল লাল মাটি, কাঁকুরে পথ। মিশে যাচ্ছিল নীলচে জলস্রোতের ছোটো নদীতে। সুরের অনুরণন ধাক্কা খাচ্ছিল সামনের একমেটে বাড়িটার বন্ধ দরজায়। খোলা উঠোনের একধারে প্রায় পথের উপরের পাকুড় গাছটার তলায় দুটি মাত্র মানুষ। একজন আউলবাউল ফকিরমানুষ, অন্যজন বছর এগারো-বারোর এক বালিকা।
Read More
যারা রামধনু খুঁজেছিল
(সৌরসেনীর ডায়েরি থেকে)
‘এই হাত ছুঁয়েছে নীরার মুখ…’
আমার অজান্তেই আমার ডান পা-টা মার্বেলের ফ্লোরটার উপর আলতো ঘষে পিছনে সরে এল। বাঁ পা-টাও অল্প পিছোতে গিয়ে জানলার নীচের তাকটায় ঠুকে গেল। ধীরে ধীরে অনুভব করলাম পিঠের সমতল মসৃণ নীলচে দেওয়ালটায় ছুঁয়ে যাচ্ছে। সত্যিই কি দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে আমার? নিজের কাছ থেকে ছুটতে ছুটতে? নিজের [আরো পড়ুন]
Read More
ডাকিনী গৃহের স্বপ্নজাল
মূল গল্প: The Dreams in the Witch House
স্বপ্নের চোটে জ্বর এসে গিয়েছিল, নাকি জ্বরের চোটে স্বপ্নের আবির্ভাব হয়েছিল, সে কথা ওয়াল্টার গিলম্যানের জানা ছিল না। এখানে সব কিছুর পেছনে গুঁড়ি মেরে থাকে এক চিন্তাগ্রস্ত, পচনোন্মুখ আতঙ্ক। আতঙ্ক সেই প্রাচীন শহরের আর এই বাড়ির চালের নীচের ছাতা-পড়া অশুচি চিলেকোঠাটার। যে চিলেকোঠায় ওয়াল্টার যখন তার যৎসামান্য লোহার খাটটার [আরো পড়ুন]
Read More
কৃষ্ণা নদীর ওপারে
কুঠার হারাল কোনান
আদিম, গহীন অরণ্য ভেদ করে যাওয়া কুণ্ঠিত বনপথটি এতটাই জমাট নিঝুম যে অজিন নির্মিত পাদুকার খসখস ধ্বনিও যেন মূর্তিমান শান্তি ভঙ্গকারী হয়ে উঠছিল। অন্তত পথিকের কর্ণদ্বয় সেই মৃদু শব্দেই সচকিত হয়ে উঠছিল বারবার। যদিও তার সেই পদচারণা ছিল নিয়ন্ত্রিত ও চর্চিত। বজ্র নদীর সীমা পার করার দুঃসাহস যারা করে তাদের এই অনুশীলনের মধ্যে দিয়ে যেতেই হয়।
Read More
অন্য সময়
মূল গল্প: Elsewhen
“মাই ডিয়ার আগাথা,” ব্রেকফাস্ট টেবিলে বসেই ঘোষণা করলেন মি. প্যার্ট্রিজ, “এই বিশ্বের প্রথম সফল টাইম মেশিনের উদ্ভাবন আমি করে ফেলেছি।”
তবে তাঁর ভগ্নী যে এই ঘোষণায় বিন্দুমাত্র প্রভাবিত হয়েছেন তেমন কোনো লক্ষণ দেখা গেল না। উলটে ভাইকে দাবড়ে তিনি বলে উঠলেন, “আমার তো মনে হচ্ছে এরপর থেকে বিদ্যুতের বিল আরও বেড়ে যাবে।” কথাটা শেষ [আরো পড়ুন]
Read More
স্ক্রিস মণির সন্ধানে
মূল কাহিনি: Where the god decide। প্রকাশিত হয়েছিল ‘Planet Stories July 1953’ সংখ্যায়।
স্যাঁতসেঁতে সমতলভূমি এবং বিক্ষিপ্ত জঙ্গল পার হয়ে অনেক উঁচুতে, ঝকঝকে পাথর আর চকচকে পাতার গাছেদের মাথা ছাড়িয়ে আছে এক মন্দির। প্রাচীনকালের অধিকাংশ মন্দিরের মতোই এর সরু গম্বুজ উঠে গিয়েছে আকাশের সীমানায়। শুক্রের মানুষেরা নিঃশব্দে এই মন্দিরের নীচের নিষিদ্ধ গোলকধাঁধাসম এলাকা [আরো পড়ুন]
Read More
অন্তিমকাল
ডায়েরি: এক
নাম: সুচরিতা বসু
পরিচয়: মানুষ—স্ত্রী—স্বাভাবিক
স্থিতি: পরীক্ষাধীন আবাসিক
একটু আগেই জানতে পারলাম, আমি এখন সম্পূর্ণ বিপন্মুক্ত। যে চিকিৎসক আমার তত্ত্বাবধান করছিলেন, তিনি আমাকে অভিনন্দন জানালেন। আর এই ডায়েরিটা দিয়ে বললেন, “আপনার এই ক-দিনের যা অভিজ্ঞতা, সেটা নিজের মতো করে এই ডায়েরিতে লিখে রাখবেন।”
পৃথিবীতে আমি ডায়েরি [আরো পড়ুন]
Read More
এমন যদি হয়
হাতের কাজগুলো চটজলদি সেরে নিচ্ছিল হরিশ। গ্রামের লোকেদের কথায় তাকে গ্রাম থেকে এই এতদূরে জঙ্গলের কিনারায় পোল্ট্রির ফার্ম বানাতে হয়েছে। এদিকে কোনো লোকবসতি নেই। অনেকটা পর্যন্ত ফাঁকা ঘাসজমি, তারপর শুরু হয়েছে গভীর জঙ্গল। কাজেই পোল্ট্রি ফার্মের উৎকট গন্ধ শোঁকার লোকও এখানে নেই।
সারারাত ফার্মে কোনো পাহারা রাখা যায় না। এরকম জঙ্গলের [আরো পড়ুন]
Read More
কিউপিড এবং
না, আর ভালো লাগে না। সেই একঘেয়েমি। ইচ্ছে হলে, ওঠ, কম্পিউটারে বসো, সময় ঠিক কর। তারপর সেই একই জিনিস। যতক্ষণ সময় সেইটুকুই, একটুকুও বাড়তি নয়। আলাদা স্বাদ নেই। একরাস বিতৃষ্ণা। এখন কিউপিডকে দেখলেই যেন বিরক্ত লাগছে। বড্ড মিস করছি অনিমেষকে। সকাল হলেই অন্তত সে বলত গুড মর্নিং। স্বাদ মিটুক না মিটুক জড়িয়ে ধরে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকা যেত। মড়ার মতো শীতলতা [আরো পড়ুন]
Read More
এভাবেও কি ফিরে আসা যায়?
একটা বলিষ্ঠ হাত! একটা ড্রাগনের ট্যাটু! দুটো চোখ, যাতে ঝরে পড়ছে লড়াইয়ের প্রত্যয়! যেন রাতারাতি রুগ্ন জিমের জীবনটা পালটে দিয়েছিল লিডসে স্ট্রিটে ২১ জুন ২০০৪ সালে!
আমাদের স্মৃতি খুব অদ্ভুত। অনেক কিছুই আমরা সময়ের নিয়মে ভুলে যাই আবার কিছু অতি সাধারণ জিনিস আমাদের মনে থেকে যায়। এর নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই, আর থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই আমরা [আরো পড়ুন]
Read More
বিচ্ছিন্ন
[ লেখক পরিচিতি: ১৯৮২ সালে তেহরানে জন্ম, ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্রী জোহা কাজেমি। ইরানে নারীবাদী স্পেকুলেটিভ ফিকশন, কল্পবিজ্ঞান, ফ্যান্টাসি ইত্যাদির রচয়িতা হিসেবে জোহা কাজেমি ইতিমধ্যেই অতি সম্মানিত ও বহুলপঠিত। ১৫টির অধিক প্রকাশিত বই আছে জোহার। Death industry, Rain born ইত্যাদি উপন্যাস ইতিমধ্যেই ইরানের স্পেকু ফিক পুরস্কার ‘নুফে’ জিতেছে। বর্তমান গল্পটা নেওয়া [আরো পড়ুন]
Read More
সমবেদনার গান
মূল গল্প: The Songs That Humanity Lost Reluctantly To Dolphins
এমপ্যাথোলজি বা সমবেদনতত্ত্বটা ডলফিনরাই আমদানি করেছিল। আমরা নই। আমরা ঘুণাক্ষরেও জানতে পারিনি কী বিপদ উপস্থিত। আমরা তার প্রতিরোধ করেছি, লড়েছি, কখনও কান্নাকাটি করেছি, কখনও স্রেফ এড়িয়ে গেছি। আমরা মজাও করেছি এ নিয়ে। কিন্তু যখন কোনো কিছুতেই কাজ হল না তখন আমরা ক্ষেপে গেলাম। চেপে রাখা ভীষণ রাগে কেঁপে উঠল আমাদের মেগাসিটিগুলো, [আরো পড়ুন]
Read More
হলুদ পলাশ
এই সময়ে এই শহরে বসন্ত আসার কথা। কিন্তু পৃথিবীর এই অক্ষাংশে, এই দ্রাঘিমায়, বসন্ত কোনো একসময়ে ছিল কি না, নাগরিকেরা মনে করতে চায়। বসন্ত ঠিক কী বা কেমন ভাবতে চায়। তারা শুনেছে, এখানে বসন্তে পলাশ ফুটত, শিমুল ফুলে গাছ হত লাল। কিন্তু পলাশ বা শিমুল গাছ তারা এখন আর চেনে না, শোনা যায়, শহরের দক্ষিণ উপান্তে একটা পলাশ গাছ আছে। তাতে বসন্তে লাল ফুল আসে। অমল [আরো পড়ুন]
Read More
রাষ্ট্রপতির বিজ্ঞান স্যার
মেসের শূন্য তক্তপোশে বাচ্চুদার ফেলে-যাওয়া বিয়ের কার্ডটা উলটে-পালটে দেখতে দেখতে দীর্ঘশ্বাস ফেলল সোমেন। বাইরে রাস্তায় রাশি রাশি বোলতার মতো বোঁ বোঁ আওয়াজ করতে করতে ছুটে যাচ্ছে গাড়িগুলো। আজ শনিবার; বাড়ি যাওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু ফিরে গিয়ে বাবা-মায়ের সামনে দাঁড়াতেও যেন এখন লজ্জা লাগে। লোকের জমিতে ভাগচাষ করে বাবা তার মেসের ভাড়া দিচ্ছে [আরো পড়ুন]
Read More
সৌরসংঘাত
ঈশিকারি গ্রামটা রাতারাতি পালটে গেল।
এরকম যে হবে, তা অবশ্য অনেকদিন ধরেই গাঁওবুড়ো আকিরা বলে আসছিল। সে নাকি স্বপ্ন দেখেছিল এমন এক দিনের। সে নাকি মাঝে মাঝেই ফিরে দেখে সে স্বপ্ন।
কী স্বপ্ন? শুধোলে তার শুকনো হাড়সর্বস্ব দেহটা কেঁপে কেঁপে উঠতে থাকে। ঝোল্লা জামার হাতা নাচতে থাকে, কারণ হাত নেড়ে নেড়ে কোন এক অমঙ্গলকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতে থাকে বুড়ো।
Read More
উত্তরাধিকার
পৃথিবী, ১০০ অ্যানো এক্সটিঙ্কসনিস
আকাশটা হলদেটে কমলা হয়ে আছে, হালকা পোড়া পোড়া গন্ধে ছেয়ে আছে চারিদিক, যেন দাবানল লেগেছে কোথাও। না, দাবানল আর লাগবে কীভাবে? গাছ থাকলে তবে না দাবানল। এটাই এখন স্বাভাবিক আবহাওয়া। চাপা একটা নিশ্বাস পড়ে দেবদত্ত ৭১৩-র। আড়চোখে পাশে দাঁড়ানো মুস্কো চেহারার বটটার দিকে তাকায় সে। এটা জিওলজি বিভাগের সন্ধানী বট। [আরো পড়ুন]
Read More
বুদ্ধবান্ধব্য
বুদ্ধর সঙ্গে আমার বন্ধুত্বটা যে ঠিক কবে শুরু হল, তার থই পাই না আজকাল। বুদ্ধ আমার কলেজের জুনিয়র। কিন্তু যদ্দূর মনে পড়ে, কলেজে থাকতে সাত জন্মে কথা হয়নি আমাদের। আর এখন এমন কথা হয় যেন সাত জন্মের পরিচয়। যেসব ঘাঁটা ঘাঁটা ভাবনাচিন্তা আমায় রাত জাগিয়ে রাখে, চক্রাকারে ঘুরিয়ে চলে মাসের পর মাস, বুদ্ধ একটু আভাস পেলেই তার পুরোটা বুঝে ফেলে আমাকে বুঝিয়ে [আরো পড়ুন]
Read More
ক্ষমা
কান খাড়া করে জেগে রয়েছি আমি। শোনার চেষ্টা করছি, যদি কিছু শুনতে পাওয়া যায়। এক নির্মম নিস্তব্ধতার মধ্যে সময় কাটছে আমার। ধৈর্যের বাঁধ ভেঙেছে অনেক আগেই। এবার বোধহয় উন্মাদনার দিকে এগোচ্ছি আস্তে আস্তে।
প্রথমদিকে চিৎকার করেছি, কেঁদেছি, রেগে গর্জন করেছি… কোনো কিছুতেই কোনো উত্তর পাইনি। পায়ে মোটা একটা শিকল বাঁধা আমার। সেটা ধরে খুঁজতে [আরো পড়ুন]
Read More
দমের খেলা
“হাওয়ার ঘরে দম আটকা পড়েছে…”
(ফকির লালন শাহ, লালনগীতিকা, পৃঃ ২৪৬)
“পদার্থও পঞ্চত্বপ্রাপ্ত হইয়া থাকে—পদার্থ সম্বন্ধে পঞ্চত্ব কথা প্রয়োগ করা ভুল; কারণ রেডিয়ামের গুঁতা খাইয়া পদার্থ ত্রিত্বপ্রাপ্ত হয়, অর্থাৎ আলফা, বিটা ও গামা এই তিন ভূতে পরিণত হয়। এইরূপে পদার্থের অস্তিত্ব যখন লোপ হয় তখন অপদার্থ শূন্যে মিলিয়া যায়। কিন্তু যতদিন পার্থিব [আরো পড়ুন]
Read More
অনৈতিক
ঘুম ভাঙার পর একটা হালকা আমেজ শরীরে-মনে লেগে থাকে। কিছুক্ষণ সেটা উপভোগ করে সুমন চোখ খুললেন। মারিয়াকে ডেকে বললেন কফি দিতে। তারপর ব্রাশে পেস্ট চাপিয়ে বাথরুমে ঢুকলেন।
বাথরুম থেকে বেরিয়ে দেখলেন, মারিয়া শুকনো মুখ করে দাঁড়িয়ে আছে। তাঁকে দেখে বলল, সামথিং রং…। আই কান্ট স্টার্ট দ্য কফি মেশিন।
সুমন কিছুটা অবাক হয়ে বললেন, মেশিন খারাপ হবে হয়তো।
Read More
প্রোজেক্ট রেজ়ারেকশন
“কেমন বোধ করছেন এখন?”
“নেভার ফেল্ট বেটার।”
অশীতিপর আইজ্যাক হুবারম্যান স্মিত হেসে বললেন।
বৃদ্ধের উত্তর শুনে গিরিজা একটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলল।
যাক, এতদিনের পরিশ্রম অবশেষে সফল হয়েছে।
হুবারম্যানের কেসের এই সাফল্যই প্রোজেক্ট রেজ়ারেকশনকে তার পরবর্তী ধাপে পৌঁছে দেবে।
স্যার বেঁচে থাকলে আজ কত খুশি হতেন।
ডক্টর গিরিজা চন্দ্রশেখরণ একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললেন।
Read More
নহি যন্ত্র
আমি গতকাল, বা আরও নিখুঁতভাবে বলতে গেলে, মোটামুটি পঁচিশ ঘণ্টা আগে একটি ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে বসেছিলাম।
সাইট ওপেন হতেই লগ ইন ক্রেডেনশিয়ালসের পেজ আসার আগেই সামনে একটি ছোট্ট মেসেজ দেখতে পাই আমি, ‘আই অ্যাম নট এ রোবট।’ পাশে একটি চৌকো বাক্সো। বাক্সের উপর ক্লিক করে নিজের অযান্ত্রিকতার প্রমাণ দিই। এরপরই আমার কাছে ন-টা ছবিসমৃদ্ধ একটি উইন্ডো [আরো পড়ুন]
Read More
স্বপ্নে দেখা
স্টেজে সৎপাত্র আবৃত্তি হচ্ছিল। লক্ষাধিকবার শোনা আমার, ছোলা চিবোতে চিবোতে নন্দিনীকে বললাম, “কাল একটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখলাম, জানিস?”
“তা-ই?”
“হ্যাঁ।”
“ও।”
“দূর মড়াখেগো, জানতে চাইবি না কী স্বপ্ন?”
“আমি কিছুই শুনতে পাচ্ছি না। আপাতত গঙ্গারাম আমার পাত্র হিসাবে কানের সামনে নাচছে। এটা শেষ হোক, তারপর ফুচকা খেতে গিয়ে শুনব।”
যথারীতি ফুচকা খেতে গিয়ে কথাটা [আরো পড়ুন]
Read More
হররল্যান্ড
অ্যালিসের আর কোনো কিছুতেই মন বসছে না। ছোট্ট ভাইটা যে কোথায় চলে গেল! দুধের শিশুটাকে রাতের অন্ধকারে এইভাবে কে তুলে নিয়ে গেল? দু-চোখের পাতা কিছুতেই আর এক করতে পারছে না অ্যালিস। চোখ বন্ধ করলেই ভাইয়ের মুখটা ভেসে উঠছে। বাড়ির গভর্নেস মার্থা অ্যালিসকে বলেছিল, ওর ভাই চেশায়ারকে নাকি এক ডাইনি নিয়ে চলে গেছে। আচ্ছা, মার্থা কি সত্যি কথা বলছে? উইচেসরা [আরো পড়ুন]
Read More
দেবতাত্মার সন্ধানে
তাঁর প্রপিতামহের ভবিষ্যদ্বাণী যে এত তাড়াতাড়ি সত্যি হয়ে যাবে তা গণকশ্রেষ্ঠ পালম্য বুঝতে পারেননি। এই ব্রহ্মাণ্ডের নৈমিত্রিক কোণে অবস্থিত দিমিত্রি গ্রহের পরিমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়েছে তেজস্ক্রিয় বিষ আর জীবনধারণের সমস্ত উপকরণকে দূষিত করে দিয়েছে। এমনটা হবার ভবিষ্যদ্বাণী তাঁর প্রপিতামহ করেছিলেন, কিন্তু গণনা অনুযায়ী সেই সময়কাল আসতে [আরো পড়ুন]
Read More
বেহুলা
মায়া-পৃথিবী
সিলভার বেইজ প্রকাণ্ড ঘরটির সঙ্গে যেন মিশে গেছে মেয়েটির সুদীর্ঘ সুঠাম চেহারা। খুব ছোটো ঝকঝকে রুপোলি আর সোনালি-মেশানো চুল, পরনে একটা মোছা-মোছা নীল রঙের টি-শার্ট আর ছোটো শর্টসের নীচে ঝমঝম করছে স্বাস্থ্য। দাঁড়িয়ে-থাকা অবস্থাতেও তার মধ্যে চিতাবাঘের ক্ষিপ্রতা স্থির বিদ্যুতের মতো স্তব্ধ, কিন্তু মুখটা একদম উলটো। বড়ো বড়ো নীল চোখে [আরো পড়ুন]
Read More
দাদুর বাক্সো
দাদু যে দুটি জিনিস অর্কর জিম্মায় রেখে গেলেন, সে দুটি নিয়েই মহাসমস্যায় পড়েছে সে। দাদু মানে, বাবার দূর সম্পর্কের অকৃতদার কাকা, যদিও সম্পর্ক দেখে দূরত্ব বোঝা দুষ্কর। আর সে কারণেই শেষ বয়েসটুকু এ বাড়িতে কাটিয়ে গেলেন তিনি, কারও কোনোরকম অমত ছাড়াই।
প্রথমটা একখানা বাক্সো, যেটা প্রায় খালিই বলা যায়। এই বাক্সোটা যখন বানিয়েছিলেন, [আরো পড়ুন]
Read More
নির্জন বাসভূমি
কারও কারও কাছে নিরিবিলি জীবন বেশ পছন্দের।
জামশেদের কাছেও। এইরকম জীবনই চেয়েছিল সে। সব সময়।
হইহল্লা থেকে দূরে থাকা।
আটটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত কাজ করো। আপিস বা যার যেটা কাজ থাকে, করো। রুজিরোজগারের জন্য আর কী। কাজ শেষ হলে নিজের ব্যক্তিগত বালি-শকটে চড়ে বোসো। নিজেও ড্রাইভ করতে পারো।
টাকাপয়সা যৎপরোনাস্তি, মানে যথেষ্ট হলে একটা রোবট-ড্রাইভার থাকতে পারে।
Read More
সময় গেরোয়
সেবারে গ্রীষ্মের ছুটিতে স্বাস্থ্য উদ্ধারের আশায় মাস খানেকের জন্য এক হিল টাউনে গিয়ে উঠেছিলাম। জায়গাটার নাম সংগত কারণেই উল্লেখ করছি না। সেখানেই ঘটনাচক্রে প্রফেসর সত্যেন সেনের সঙ্গে আমার দেখা হয়।
যারা বিজ্ঞান জগতের টুকটাক খোঁজখবর রাখেন তাদের অনেকের হয়তো নামটা চেনা মনে হবে। পদার্থবিজ্ঞানের নামকরা এই গবেষক এবং শিক্ষক বছর কুড়ি [আরো পড়ুন]
Read More
তোমাদের ছাড়া
২০৯০ খ্রিস্টাব্দ
তোমরা যখন আমাদের ছেড়ে চলে গেলে, তখন দিগন্তের প্রতিটা কোনা ঢেকে গেছিল বিষাক্ত, তেজষ্ক্রিয় মাশরুম মেঘে। বাতাস ভারী হয়ে যেত প্রাণীদের আর্তনাদে, যদি অবশয় যথেষ্ট সংখ্যায় প্রাণী তখনও বেঁচে থাকত। কিছু মানুষ বেঁচে ছিল, তারাও আমাদের সঙ্গে আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখল তোমাদের মহাকাশযানের আলো। মহাকাশযানটা যখন তোমাদের নিয়ে [আরো পড়ুন]
Read More
তিনটি বাংলা রচনায় এম. আর. জেমসের ‘কাস্টিং দ্য রুনস’
উপক্রমণিকা
১৯১১ সালে রচিত মন্ট্যাগ্যু রোডস জেমসের ভৌতিক কাহিনি ‘কাস্টিং দ্য রুনস’1-এর উপস্থিতি দেখা যায় অন্তত তিনটি বাংলা রচনায়—এর মধ্যে দুটি কিশোরপাঠ্য উপন্যাস এবং একটি নাটক।
রক্তলিপি (১৯৫৫)2
সময়ের হিসেবে সর্বকনিষ্ঠ আশা দেবীর এই উপন্যাসটি, যা আশুতোষ লাইব্রেরী থেকে প্রকাশিত হয়। পরে, সত্তরের দশকে, ক্যালকাটা পাবলিশার্সের পূজাবার্ষিকী [আরো পড়ুন]
Read More
টেলিপোর্টেশন
“টেলিফোন ইয়েস, টেলিগ্রাফ ইয়েস, টেলিস্কোপ ইয়েস, টেলিপ্রিন্টার ইয়েস, এমনকী টেলিপ্যাথিও ইয়েস—বাট টেলিপোর্টেশন? নো স্যার।”
দুজনেই হো হো করে হেসে উঠলাম। ব্রেকফাস্ট সেরে দুজনে হোটেলের সবুজ ঘাসের লনে বসে আড্ডা মারছিলাম। দুজনে মানে, আমি আর অনন্ত। আমরা স্কুলের বন্ধু। অনন্ত ক্লাশের ফার্স্ট বয় ছিল। অঙ্কে দারুণ মাথা। ওর পদবীটা অদ্ভুত, [আরো পড়ুন]
Read More
ভ্যাম্পায়ারের বিবর্তন: ভক্ষক থেকে রক্ষক
ভ্যাম্পায়ারের মিথ মানবজাতির ইতিহাসের অংশ। প্রাচীন মিশর, গ্রিস এবং রোম প্রভৃতি বিভিন্ন জায়গায় ভ্যাম্পায়ারের মিথ প্রচলিত। গ্রিসে ভ্যাম্পায়ারদের ‘vrykolakas’, প্রাচীন রোমে তাদের ‘lamiae’, রোমানিয়ায় ‘nosferatu’ বলা হত। মানব ইতিহাস জুড়ে তারা কোনো না কোনো রূপে বিদ্যমান। তারা collective unconsiousness-এর অংশ, যাকে কার্ল জং বর্ণনা করেছেন, “part of the psyche which retains and transmits the common psychological [আরো পড়ুন]
Read More
ধেনোদার সময়যাত্রা: দ্য বাটারফ্লাই এফেক্ট
হিরামন
‘কালে কালে নাবিক, যাজক,
বণিক আর পরিব্রাজক মিলে
পশ্চিমে মানুষগুলো
দেশটাকে চিবিয়ে থু’লো গিলে।
সেই গামা যে ভাস্কো দা
সে-ই হল পালের গোদা, ধাড়ি!
দেখি গিয়ে একটু যাতে
তার আসা আটকাতে পারি!’
এই বলে তিক্তপ্রাণে
ধেনোদা সময়যানে চড়ে
ধাঁ করে পনেরো শতক
গিয়ে খেল পালটি কতক পড়ে।
চেয়ে দ্যাখে আরব সাগর
ডিঙি যেন দুলছে নাগর দোলা
কোনোমতে বেঁচে গেছে জান
টঙে এক সফেদ নিশান তোলা,
Read More
ওমোশো
লুকোনো গ্যারেট আছে গ্যারেজের ছাতটায়,
রোজ যা লাগে না কাজে, ওইখানে রাখা যায়।
নীচ থেকে দড়ি টেনে খোলা যায় চোরা ঘর,
অবশ্য রাখি না কিছু, খালি থাকে বরাবর।
ঢাকা খুলে সরু সিঁড়ি নেমে আসে ক্রমশ,
কিছুদিন ওই ঘরে ছিল ক-টা ওমোশো।
শেষমেশ একদিন ওমোশোরা গেল চলে,
সেদিনই প্রথম শুনি “ওমোশো” ওদের বলে।
যদিও দেখিনি চোখে, জানি নাকো নাম ধাম,
পৃথিবীর প্রাণী নয়,—সেটা ঠিকই বুঝতাম।
জানতাম [আরো পড়ুন]
Read More