Sunday, November 24, 2024
বড় গল্প

প্রফেসর শঙ্কু ও কারপেথীয় আতঙ্ক

26 thoughts on “প্রফেসর শঙ্কু ও কারপেথীয় আতঙ্ক

  • Soumyajit Biswas

    Perfect and a great tribute to Satyajit Ray.

    Reply
    • শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়

      অনেক ধন্যবাদ। আপনাদের ভালো লাগাই আমার পাথেয়। ভালো থাকুন।

      Reply
    • Hindustan ka dost!

      শুভাগত বাবু আপনার প্রফেসর শঙ্কু গল্পটি সত্যিই আমাদের ভীষণ পছন্দ হয়েছে ।আপনি যদি রাইট দেন আমরা আপনার গল্পটি আমাদের ছোট্ট চ্যানেল এ পরিবেশন করতে চাই।
      We are from Mystery of the Dark ©
      contact- alimamsheikh007@gmail.com

      Reply
  • “খাসা লিখেছেন মশাই|”

    পাদটিকা অনুযায়ী গঠনমূলক সমালোচনা করতে পারলাম না – তবে ফ্যান ফিকশন নিয়ে গতকালই এক বন্ধুর সাথে যেমন কথা হচ্ছিলো, সেই অনুসারে – এরকম প্রজেক্ট আরও হওয়া দরকার, যাতে করে পরবর্তী পাঠকেরা মূল লেখা ও চরিত্রগুলি নিয়ে আরও কৌতুহলী হয় আর পূর্ববর্তী পাঠকরা তত্কালীন যে আনন্দ উপভোগ করেছিলেন, সেটা সময়ের সাথে সাথে বজায় থাকে|

    প্রশংসার সাথে সাথে প্রচুর ধন্যবাদ জানাই|

    Reply
    • শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়

      অনেক ধন্যবাদ।

      Reply
  • গৌতম মন্ডল

    শুভাগতদা, vlad-এর সঙ্গে শঙ্কুর মিশেল একদম খাসা হয়েছে। এরকম আরও চাই কিন্তু।

    Reply
    • শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়

      আপনাদের ভালো লাগলে তবেই তো সাহস করে পরের গল্পের দিকে এগোতে পারব। অনেক ধন্যবাদ।

      Reply
  • নির্জন সেন

    গল্পটা সত্যিই অসাধারণ,লেখককে সাধুবাদ জানাই। পড়তে পড়তে তথ্যের ভারে যদিও একটু ক্লান্ত লেগেছে, তবু মনে মনে বহুবার অসা, অসা(awsome-আন‍্য) বলে চেঁচিয়ে উঠেছি। একটা বিষয়ে একটু খটকা লাগল। শঙ্কুর তৈরি হালকা প্লাস্টিকের নাম কি শ‍্যাঙ্কলন নাকি শ‍্যাঙ্কোপ্ল‍্যাস্ট?
    আরো বলি অলঙ্করণ দুর্দান্ত হয়েছে, বিশেষত গল্পের শেষে ক্লান্ত, বিধস্ত শঙ্কুর ছবিটার কোনো তুলনা হয় না। জয়তু চিত্রচোর, জয়তু সুমিত রায়।

    Reply
    • শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়

      এই রে, আমারই খটকা লেগে গেল , শ্যাঙ্ক প্ল্যাস্ট নাকি শ্যাঙ্কলন ! এই মুহূর্তে মনেও পড়ছে না, কোন গল্পে এর প্রথম উল্লেখ। ভুল হয়ে থাকলে ত্রুটি মার্জনীয়। গল্পটা ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশী হলাম। ভালো থাকুন।

      Reply
      • Gargi Mukherjee

        খুব ই ভাল লাগল প্রফেসর শঙ্কুর স্রষ্টার প্রতি আপনার এই উৎসর্গীকৃত লেখা টি। যদিও, যোশেফের মৃত্যু অব্দি, লেখা টি সাবলীল হলেও সেইভাবে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারেনি বলেই আমার ব্যাক্তিগত মত, কিন্তু, পরবর্তী অংশ তা বেশ কিছুটা পুরণ করেছে। যদিও প্রফেসর শঙ্কুর সঙ্গে, অলৌকিক বিষয় গুলি খুব একটা যায়না কারন সত্যজিৎ রায়ের শঙ্কু কে নিয়ে সব কাহিনীতেই আমরা কল্প বিজ্ঞান এরই অতিমাত্রায় ব্যাবহার দেখতে পেয়েছি, কিন্তু সব মিলিয়ে এই নব্য শঙ্কু রচনা ও বেশ ভাল লাগা সৃষ্টিকরল এটা বলাই যায়। লেখক কে শুভেচ্ছা

        Reply
    • শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়

      পেয়েছি দাদা। মূল উপাদান শ্যাঙ্কপ্ল্যাস্ট। ওটার একটা ভেরিয়েশন হল শ্যাঙ্কলন।

      Reply
      • নির্জন সেন

        কোথায় পেলেন একটু জানাবেন প্লিজ? কোন গল্পটায়? আমি আবার শঙ্কুর ফ্যান।

        Reply
  • nirjon sen

    নিজের করা কমেন্ট এডিট করার অপশন থাকলে ভালো হত।

    Reply
  • nirjon sen

    গল্পটায় দ্বিতীয়বার চোখ বুলিয়ে মনে হল তথ্য যেটুকু আছে সেটুকুর প্রয়োজন।

    Reply
  • Sourav Ghosh

    গল্পের প্রতিটি পাদটিকা ও গঠনশৈলী অসাধারণ। কিছু কিছু জায়গায় মাঝে মাঝে খেই হারালেও শেষ ভালো যার সব ভালো তার। খুব সুন্দর লেখা। আরো চাই।

    Reply
    • শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়

      অনেক ধন্যবাদ।

      Reply
  • শুভাগতদার এই লেখা আগেও পড়েছিলাম। এবারো পড়ে দেখলাম কিছু পরিমার্জনা করা হয়েছে। গল্পের প্লট বা তথ্যের উপস্থাপন নিয়ে আমার বলার কিছুই নেই, সেগুলো যথার্থ মনে হয়েছে। কিন্তু শঙ্কুর গল্পে বাস্তব চরিত্রের উল্লেখ মনে করতে পারি না, তাই জগদীশচন্দ্র বা ব্রাম স্টোকারের উল্লেখে একটু খটকা লাগছে। আর গল্পে ব্যবহৃত ফটোগ্রাফগুলির পরিবর্তে যদি সেগুলো অবলম্বনে হাতে আঁকা অলঙ্করণ ব্যবহার করা যেত তাহলে খুব ভাল হত। যেহেতু আমি শঙ্কুর একটি অসমাপ্ত গল্প নিয়ে কাজ করেছিলাম, তখন সত্যজিতের ভাষা নিয়ে বেশ চর্চা করেছিলাম, তাই এক্ষেত্রে কয়েকটি জায়গায় একটু হোঁচট খেয়েছি। প্যাস্টিশ লিখতে মূল লেখকের ভাষাকে অন্ধভাবে অনুকরণ করার আমি পক্ষপাতী। আর শঙ্কুর অ্যানাইহিলিন পিস্তলে অ্যানাইহিলিন অ্যাসিড ব্যবহার করার ব্যাপারটা একদম প্রথম দিকের শঙ্কু কাহিনীতে পাওয়া যায়, পরের দিকে সত্যজিৎ রায় যখন শঙ্কুকে আরও সিরিয়াস বিজ্ঞানী করলেন তখন এই ব্যাপারটা উনি আর ব্যাখ্যাতে যান নি, বরং পরের দিকের শঙ্কু কাহিনীতে অ্যানাইহিলিন ব্যবহারের বর্ণনা শুনে মনে হয় কোন অদৃশ্য রশ্মি টার্গেটকে নিশ্চিহ্ন করছে, কারণ টার্গেট অনেক ক্ষেত্রে এতটাই দূরে আছে যে তরল অ্যাসিড নিক্ষেপ করার কোন সুযোগ থাকছে না।
    আমি শুধু খটকাগুলোই এখানে বললাম। তবে সব মিলিয়ে নিঃসন্দেহে শঙ্কুর প্যাস্টিশ হিসেবে এত জমজমাট লেখা আমি আর পড়ি নি। বাংলা প্যাস্টিশ সাহিত্যে এটি একটি উজ্জ্বল নিদর্শন হয়ে থাকবে।

    Reply
    • হিটলার বা হিম্লার এসেছে তো 🙂 আনাইহিলিনকে সত্যজিৎ কখনো অ্যাসিড, কারেন্ট আবার রে – সবের মতই বলেছেন। ফটোগ্রাফের জায়গায় ছবি ব্যাবহার করতে পারলে সত্যিই বেটার হত। আমি দেখছি, ওগুলো পালটে দেওয়া যায় কিনা।

      Reply
      • শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়

        আমি ফটো ব্যবহার করেছিলাম কল্পনা আর বাস্তবের মেল বন্ধনের জন্য। তবে হাতে আঁকা ছবি সব সময়েই বেশী কাম্য।

        Reply
    • শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়

      আমিও কিন্তু সজ্ঞানে সত্যজিতীয় ভাষা অনুকরন করার চেষ্টা করেছি। প্যাস্টিস অবশ্যই মূল লেখা অনুসারী হওয়া উচিৎ।

      Reply
  • Partha De

    খুব ভাল লেগেছে। বাংলায় প্যাস্টিশে চর্চা কমই হয়। তবে প্যাস্টিশে লেখা খুবই কঠিন, এটা আমি হাড়েহাড়ে জানি। তবে প্যাস্টিশে লেখার ক্ষেত্রে আমি ওল্ড স্কুলের রক্ষণশীলতা থেকে একটু ভিন্ন মতই পোষণ করি। মূল লেখকের জীবনের বিভিন্ন সময়ে একাধিক শঙ্কু পড়েও আমার মনে হয়েছে লেখকের প্রথমের দিকের শঙ্কুর থেকে পরের শঙ্কুর অনেক গ্রোথ হয়েছিল। ভাষাগত ও প্লট নির্মাণেও। সেটাই স্বাভাবিক। মূল লেখকের থেকে যখন অন্য কোনো লেখক প্যাস্টিশে লিখবেন সেখানেও তার নিজস্ব কিছু ইনপুট থাকবেই। সেটা মোটেও গর্হিত নয় বরং প্রোটাগনিস্টের সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ নতুন কোনো গ্যাজেট প্যাস্টিশে লেখক তার লেখায় নতুনত্ব হিসেবে আনেন সেটাকেও আমি স্বাগত জানাব। শুভাগতবাবুর এই লেখাটি আমার বেশ মনে ধরেছে। কল্পবিশ্বে আগের কোনো সংখ্যায় সুদীপ দেবের যে শঙ্কু-প্যাস্টিশে প্রকাশিত হয়েছিল সেটিও খুব ভাল ছিল। শেষ করার আগে আবার বলব প্যাস্টিশে লেখার সময় মূল চরিত্রের ফ্লেভারটি রেখে প্যাস্টিশে লেখক যদি নিজস্ব কোনো ইনপুট দেন তাতে কোনো মহাভারত অশুদ্ধ হয় না বা কোনো ভাল প্যাস্টিশেও মামুলি ফ্যান ফিকশনে পরিণত হয় না। পরিশেষে শুভাগতবাবু এমন একটা দুরন্ত লেখার সাহস দেখানোর জন্য আপনাকে সেলাম।

    Reply
    • শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়

      অনেক ধন্যবাদ পার্থ বাবু। আমিও অপেক্ষায় থাকলাম শংকরকে নিয়ে আরো প্যাস্টিশের জন্য।

      Reply
  • দীপাঞ্জন মুখার্জী

    প্রথমেই লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রফেসর শঙ্কুকে নতুন রূপে আমাদের মাঝে ফিরিয়ে আনার জন্য। বিদেশে এই ধরনের ব্যপার অনেক ঘটেছে যেখানে একজন লেখকের সৃষ্ট চরিত্রকে পরবর্তীতে অন্য লেখকেরা এগিয়ে নিএ গেছেন। লেখকের কাছে ভবিষ্যতে আরোও শঙ্কু কাহিনীর আশা রইল আমাদের মত শঙ্কু প্রেমিক দের। গল্পটির বিষয়ে কয়েকটি কথা আমার মনে হয়েছে সেটি হল প্রফেসর শঙ্কুর গল্পে বিজ্ঞান, ও অলৌকিকতার সে মেলবন্ধন দেখা যায়, সেইটি কিছুটা হলে এখানে অনুপস্থিত বলে আমার মনে হয়েছে। গল্পটি শেষ পর্যন্ত সেই কারনে একটি ভুতের গল্প হিসাবেই সার্থকতা লাভ করেছে। দ্বিতীয়ত গল্পের প্রথমে বর্নিত জগদীশ চন্দ্র বসুর সিন্দুকটির বিষয়ে আর কোন আলোকপাত দেখা গেলনা। তৃতীয়ত গল্পটি কোথাও কোথাও তথ্যের ভারে কিছুটা ভারাক্রান্ত হয়েছে। চতুর্থত শঙ্কুর গল্পের শেষে সাধারনত যে ধরনের চমক দেখা যায় সেটি এই গল্পে অনুপস্থিত বলে আমার মনে হয়েছে। সবশেষে আপনাকে আরেকবার ধন্যবাদ জানাই প্রফেসর শঙ্কুকে নবজীবন দান করার জন্য। বাংলা সাহিত্যতে ফেলুদা সুলভ চরিত্র বেশ কিছু পাওয়া গেছে কিন্তু শঙ্কু চরিত্রটি এক এবং অদ্বিতীয়। আপনার থেকে ভবিষত্যে আরো অনেক শঙ্কু কাহিনী আশা করবো।

    Reply
  • Kaushik Ghosh

    Hats off to you… Well done

    Reply
  • prosenjit

    shonku chirokal e priyo choritro,khub bhalo laglo,ekdom sesh er shonkur illustration ta mon kara

    Reply
  • Abir Chatterjee

    আমি তো বুঝতেই পারছিলাম না যে সত্যজিৎ রায় নিজে লেখেননি গ্রেট এচিভমেন্ট

    💕💕

    Reply

Leave a Reply

Connect with

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

error: Content is protected !!
Verified by MonsterInsights