নস্যি, নাটবল্টু এবং …
লেখক: শঙ্খশুভ্র চট্টোপাধ্যায়
শিল্পী: দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য (চিত্রচোর) ও শঙ্খশুভ্র চট্টোপাধ্যায়
অদ্রীশ বর্ধন—এই নামটা শুনলেই যেন চোখের সামনে অনেকগুলো ছবি দৃশ্যমান হয়ে ওঠে—কল্পবিজ্ঞান, রহস্য, উদ্ভট পরিস্থিতি, হাস্যরস এবং পরলোক!
কিন্তু, এই লেখার শিরোনামে নস্যি? ভাবছেন ‘কল্পবিশ্ব’–র পাতায় হঠাৎ করে নস্যি এল কোথা থেকে? আমি কি ’নাসিকামোহন নস্য কোম্পানি’–র ঋণগ্রস্থ গজগোবিন্দ হালদার, মানে টেনিদার কুট্টিমামার কথা লিখব? নেহি জি! এ নস্যির পরতে পরতে জড়িয়ে আছে রহস্য! যাকে বলে, রহস্যের খাসমহল। এইবারে নিশ্চয় বুঝে গিয়েছেন কার কথা বলছি।
অদ্রীশ বর্ধন সৃষ্ট একমেবাদ্বিতীয়ম গোয়েন্দা ইন্দ্রনাথ রুদ্র।
সুদর্শন, বিনয়ী গোয়েন্দার যা বর্ণনা লেখক গল্পে দিয়েছেন তাতে একজনেরই চেহারা চোখের সামনে ভেসে ওঠে—‘মহানায়ক উত্তমকুমার’! আহা! কল্পনা করুন তো–
সুভাষ সরোবরে ইন্দ্রনাথ রুদ্রর বাড়িতে ইন্দ্রনাথরূপী উত্তমকুমার মিহি পাঞ্জাবী আর চুনোট করা ধুতি পরে নস্যি নিচ্ছেন আর সহকারী মৃগাঙ্ককে নিয়ে জমিয়ে বিচিত্র সব রহস্য সমাধান করছেন! যদি এরকম হত! ভাবতেও প্রাণ কিরকম পুলকিত হয়ে উঠছে, না? আসলে, উত্তমকুমারের কথা কেন মনে হল? কারণ,স্বয়ং অদ্রীশ বর্ধনই লিখেছেন যে ইন্দ্রনাথ ‘উত্তমকুমার ঢঙে’ কথা বলেন মাঝে মাঝে!
বাংলা ভাষায় ‘কল্পবিজ্ঞান’ শব্দের স্রষ্টা অদ্রীশ বর্ধনের গল্পের টানটান প্লটের জাদুর পাশাপাশি আরেকটি আকর্ষণ হল চরিত্রদের নামে পুরাণ বা কিংবদন্তীর রেফারেন্স। যেমন ধূমাবতী, কন্যাকুমারী, ঘটকর্পর ইত্যাদি।
আবার ইন্দ্রনাথের মক্কেলদের নামের কি বাহার – গোঁয়ার বড়াল, বীরসেন মল্লিক!
আমি প্রথম অদ্রীশ বর্ধনের সাহিত্যকীর্তির সাথে পরিচিত হই ইন্দ্রনাথ রুদ্রের মাধ্যমেই। সত্যি বলছি, মজাদার ঢঙে এরকম রহস্য সমাধান সত্যিই বিরল।
যেমন, বহুকাল আগে এই কলকাতার রাস্তায় রাতের অন্ধকারে নিরীহ ফুটপাথবাসীদের কে বা কারা নির্মমভাবে প্রস্তরের সাহায্যে খুন করত।
কিন্তু, হত্যাকারী কে? সে আজও রহস্য!
কিন্তু, কল্পনার রহস্য সাম্রাজ্যে সুদর্শন ইন্দ্রনাথ রুদ্র থাকতে সে রহস্য কি অমীমাংসিতভাবে রয়ে যাবে? কভি নেহি! ’রাতের আতঙ্ক’ গল্পের শেষে বিধিসম্মত সতর্কীকরণ রূপে অদ্রীশবাবু বলেছেন ‘…তথ্য বর্ণনা এবং চরিত্র চিত্রায়ণ একেবারেই মনগড়া নিছক গল্পের খাতিরে। কোনও ব্যক্তি বা দপ্তরের প্রতি তির্যক শর নিক্ষেপের তিলমাত্র অভিলাষ নেই। উদ্দেশ্য একটাই–পাঠকের চিত্ত বিনোদন।’ আর এই গল্পেই আমরা দেখলাম যে ইন্দ্রনাথ ক্ষুরধার বুদ্ধিতে খুনীকে পাকড়ালেন এবং সে খুনী আর কেউ নয়, একজন আইনরক্ষক, ইন্দ্রনাথেরই বন্ধু লোকনাথ পাল। কি সাংঘাতিক! রক্ষকই ভক্ষক!
তবে, ১৩৯৭ বঙ্গাব্দে ‘কোলফিল্ড টাইমস’ পত্রিকায় এই গল্প প্রকাশের বহু পরে ২০০৯ সালে হিন্দিতে ওই রহস্যের ভিত্তিতেই একটি ছবি হয়েছিল-‘দ্য স্টোনম্যান মার্ডার্স’ যেখানে ছবির এক্কেবারে শেষে প্রকাশিত হয়েছিল যে এক উচ্চপদস্থ পুলিশের কর্তাই নাকি এই ঘটনার মূল ‘নায়ক’, থুড়ি খলনায়ক! তাহলেই বুঝে দেখুন, ’রাতের আতঙ্ক’র পথ ধরেই এগিয়েছিল ‘দ্য স্টোনম্যান মার্ডার্স’। সাধে কি মহামান্য গোখলে বলে গিয়েছেন – ‘হোয়াট বেঙ্গল থিঙ্কস টুডে, ইন্ডিয়া থিঙ্কস টুমরো!’।
এবারে, ‘কল্পবিশ্ব’র পাঠককুলের কাছে একটা প্রশ্ন পেশ করি। আচ্ছা, শিয়ালদহর নাম তো শুনেছেন, কিন্তু গোইন্ দহ্? না, এ কোন স্টেশানের নাম নয়! গোয়েন্দা শব্দের মূল ফার্সি শব্দই হল গোইন্ দহ্ এবং তার হিন্দি সংস্করণের নামই হল ‘গোইন্দা’।
রহস্যভেদের আনন্দ নেওয়ার পাশাপাশি ইন্দ্রনাথ রুদ্রর কীর্তিকলাপের ফাঁকে ফাঁকে নানা জানা অজানা জ্ঞান আপনি সহজেই লাভ করতে পারবেন।
যাকগে, আবার একটু ইন্দ্রনাথের রহস্যভেদে ফিরি।
কবিগুরু তো কবেই আমাদের জানিয়ে দিয়ে গেছেন, উদ্ভট রাজা হবুচন্দ্র এবং তার মন্ত্রী গবুচন্দ্রর কথা তাঁর ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতায়। কিন্তু, কোনও আসামীর নাম হবুচন্দ্র?? এও সম্ভব?? তাও আবার, এমন ধুরন্ধর হীরেচোর, যাকে বাগে আনতে ইন্দ্রনাথকেও বেশ নাস্তানাবুদ হতে হয়েছিল?
তাহলে কিসসাটা খুলেই বলি। উত্তরপ্রদেশে ভারত সরকারের হীরের খনি থেকে আচমকাই হাওয়া একটা বি–রা–ট পাঁচশো ক্যারেটের হীরে! রহস্য! ভীষণ রহস্য! তবে…রহস্যভেদ হল। কিন্তু, হীরেচোর কালপ্রিট হবুচন্দ্র এবং তার বস বড় কেমিস্টের কান্ডটা শুনবেন?
আসলে বড় কেমিস্টের ল্যাবরেটরিতে সিসের পাইপে হাইড্রোজেন কমপ্রেসড করে রাখা ছিল আর কলের মুখে ছিল একটি টুকটুকে লাল বেলুন, যার ভিতরে ছিল হীরক খন্ড। সিসের পাইপের কল খুলে দিলেই হীরে সমেত বেলুন উড়ে গেল পাশের জঙ্গলে। কিন্তু, ইন্দ্রনাথের চমকপ্রদ বুদ্ধিতে ধরা পড়ল হবুচন্দ্র!
বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নিরীক্ষার কথা যখন এসে পড়ল তখন আবার ‘আসিবে’ আরেকটি ‘ন’—হুম, নস্যির ‘ন’ টু নাটবল্টুর ‘ন’। মানে, অদ্রীশ বর্ধনের আরেক বিখ্যাত সৃষ্টি প্রফেসর নাটবল্টুচক্র।
কিন্তু, এঁর সম্বন্ধে কিঞ্চিৎ আলোচনা করার আগে একটা ঘটনা বলি – মনে করুন, সুন্দরবন যাওয়ার পথে, বকখালি থেকে বেশ কিছুটা দূরে এক নির্জন সমুদ্রসৈকতে আপনি হাওয়া খাচ্ছেন, এমন সময় দেখলেন আপনার চোখের সামনে দিয়ে একদল কঙ্কাল সিপাইদের মত তালে তালে প্যারেড করতে করতে যাচ্ছে! এ দৃশ্য দেখলে কি আপনার আক্কেল গুড়ুম হবে না? কিন্তু এই কঙ্কালবাহিনীর প্যারেড কি প্রফেসর এত সহজে ছেড়ে দেবেন? হ্যাঁ, ’কঙ্কালের টঙ্কার’ (কি, মনিলাল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিখ্যাত গল্প ‘কঙ্কালের টঙ্কার’ – এর কথা মনে পড়ল নামটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে?) গল্পে নাটবল্টুবাবু এরপর যা আবিষ্কার করলেন তা চমকপ্রদ তো বটেই! এই কঙ্কালবাহিনী পরলোকবাসী নয়, তারা আসলে ভীনগ্রহের প্রাণী যারা সিন্থেটিক হাড়ওয়ালা নকল কঙ্কাল বানিয়ে তাদের করোটির মধ্যে বাস করত। চলন্ত কঙ্কাল দেখলে মানুষ যে ভির্মি খাবে তা বিদঘুটে ভীনগ্রহীরা জানত। কিন্তু, এই প্রসঙ্গে ভানু বন্দোপাধ্যায়ের স্টাইলে আমার বলতে ইচ্ছা করছে – একখান কথা আসে! এই ভীনগ্রহীদের দেখতে এক্কেবারে মানুষের খুবই পছন্দের এক খাদ্য কাঁকড়ার মত। এই সরল কথাটি প্রাঞ্জলভাবে প্রফেসরমশাই তাদের জানাতেই তারা এক দৌড়ে সমুদ্রের পাশের জঙ্গলে হাওয়া! কি, প্রফেসরের এই ‘সামান্য’ ঘটনা দেখে কি মনিলালের সমনামী গল্প থেকে উদ্ধৃতি করে তাঁর উদ্দেশ্যে বলতে ইচ্ছা করছে না, –
‘সবসে বড়া হ্যায়
জাঁদরেল জাঁদরেল!!’
হ্যাঁ, এই ‘জাঁদরেল’ বৈজ্ঞানিক বিশ্বের এবং মহাবিশ্বের যে কোন ধুরন্ধর অপরাধীকে খাবি খাওয়াতে পারেন! তবে তাঁর পরীক্ষাগার কিন্তু দুর্ভেদ্য দুর্গসম, যেখানে ঢোকা যায় একমাত্র প্রফেসারের কন্ঠে ‘চিচিং ফাঁক’ শুনলে।
সাথী বলতে প্রবল দৈহিক শক্তির অধিকারী দীননাথ নাথ ওরফে দীনানা ওরফে প্রফেসরের পেয়ারের ‘পেঙ্গু’! বিশ্বশ্রী মনতোষ রায়ের শিষ্য দীননাথকে তো বিদ্যুতগতিসম্পন্ন চলমান পর্বত বললেও কম বলা হয়! স্বয়ং প্রফেসার বলেছেন দীননাথই নাকি ‘এনতার গাঁজা’ মিশ্রিত গপ্পো লিখে লিখে তার একটা ‘গালভরা’ নাম দিয়েছে – কল্পবিজ্ঞান, মানে – সায়েন্স ফিকশানের বঙ্গতর্জমা!
আর আধফোকলা বিজ্ঞানতাপস নাটবল্টুবাবু? পৃথিবীর তাবড় বৈজ্ঞানিক যেখানে ‘ফেল’ সেখানে ডাক পড়ে তাঁর।
শক্তি আর বুদ্ধির সংমিশ্রনে যে অপরাধীরা কাত হবে তাতে আর আশ্চর্যের কি আছে! ইন্দ্রনাথের মতই প্রফেসরের অভিযানে কত না বিচিত্র নামের সমাহার! ধুরন্ধর ধর, ডক্টর বুম্বা, ডক্টর ফুটুনি কিংবা মকর মল্লিক…!
‘মকর মল্লিকের মহামন্ত্র’ গল্পটা পড়তে নিলে তো হাসি চেপে রাখাই দায়! দীননাথ যে খুবই কষ্ট করে ছাইপাঁশ লেখে তা সে নিজেই স্বীকার করে, কিন্তু হঠাৎই বৈঠকখানা বাজার থেকে ওজনদরে কেনা একপিঠ ব্যবহার করা পুরনো কাগজের এক বান্ডিল থেকে সে জানতে পারে যে মকরধ্বজ মল্লিক ওরফে মকর মল্লিকের মহামন্ত্র পেলে নাকি যে কেউ, হ্যাঁ, খেয়াল করুন, যে কেউ সাহিত্যে দিগগজ হয়ে যাবে! তা, কি সেই মন্ত্র? জানতে ইচ্ছা করছে, না?
‘হিং টিং ছট! হিং টিং ছট! হিরিং মিরিং কিরিং!
গল্পের গোরু গাছে উঠুক—নাচো তিরিং মিরিং!’
এরপরে নাটবল্টুর পুরনো বন্ধু, ব্যর্থ লেখক–কাম–পাগলা বৈজ্ঞানিক মকরের পৃথিবীর সব লেখককে লোপ করার প্ল্যান যে ‘একাই একশো’ নাটবল্টু চক্র এক্কেবারে বানচাল করে দেবেন তাতে কি আর সন্দেহ থাকতে পারে?
‘‘কচ্চিৎ হয়তো নতুন কিছু জেনে ফেলে কেউ। নতুন আইডিয়াকে বেশ কৌশলে আর পাঁচজনের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়। একজনকে ছেঁকে ধরে কোটিজন। যুগের ধারাই তাই।“
খাঁটি কথা! কিন্তু, না, এই বাণী নাটবল্টুবাবুর নয়, অদ্রীশ বর্ধনের আরেক বৈজ্ঞানিক চরিত্র বিদ্রূপ ব্রহ্মর। কিন্তু এই কথাটা সর্বজনীন, কি বলেন?
অন্যদিকে, সব মিলিয়ে বলতে গেলে পৃথিবী থেকে মহাকাশে যা কিছু আছে সবই নাটবল্টুর মুষ্ঠির ভিতর করায়ত্ত। তবে পরীক্ষিত সত্য বিনা কোন কিছুকে মানতে নারাজ তথাকথিত বিজ্ঞানের একনিষ্ঠ সাধক নাটবল্টুচক্রর অ্যাডভেঞ্চারে বারেবারে এসেছে পরলোকের কথা। যেমন ‘ঈশ্বর আছেন’ গল্পে দেখা গেল অবশেষে বিজ্ঞান মেনে নিয়েছে যে ইশ্বর আছেন—আমাদের যে মহাচৈতন্য তিনিই ঈশ্বর।
আবার ‘নবকলেবরে নাটবল্টু’ গল্পে যখন প্রফেসর নিজেই নিজের শরীর উৎসর্গ করে সারমেয়তে পরিণত হয়ে গেলেন, তখন তিনি বলে উঠলেন যে তিনি কুকুরদের মত প্রেতাত্মাদের দর্শন করার ক্ষমতালাভ করেছেন!’…একটাকে তো দেখতেও পাচ্ছি। কন্ধকাটা, ওই কোণে দাঁড়িয়ে কাঁদছে, কাটা গলা দিয়ে আওয়াজ বেরুচ্ছে।’ বুঝুন ব্যাপার! বৈজ্ঞানিক পরিণত হলেন কুকুরে!
মৃত্যুর পরবর্তী অবস্থা, বা সূক্ষ্ণদেহের অধিকারীদের দর্শনের ক্ষমতা তো এখনও বিজ্ঞানের হয়নি। কিন্তু, নাটবল্টুবাবুর সুক্ষ্ণলোকনেট, যা হল ইন্টারনেটের পরবর্তী ধাপ আসলে এমন এক মডেল মেশিন যার সাহায্যে সূক্ষ্ণলোকবাসীদের সহজেই দেখা যায়। এদিকে প্রফেসর নিজে কল্পবিজ্ঞানকে তো কল্পলোকের গপ্পো মনে করেই উড়িয়ে দেন!
কিন্তু জনপ্রিয় কল্পবিজ্ঞান বা গোয়েন্দা কাহিনী লেখার সাথে অদ্রীশ বর্ধন অজস্র বিদেশী ক্লাসিক গল্প অনুবাদ করেছেন। আর…আর লিখেছেন অলৌকিক গল্প।
টগবগে রহস্য বা কিম্ভূত ভীনগ্রহীদের গল্প লিখে পাঠককে আটকে রাখলেও অদ্রীশ বর্ধনের অলৌকিক গল্পগুলি কিন্তু অন্য মাত্রার।
যেমন ‘ওজন মাত্র ২১ গ্রাম’ গল্পে, যেখানে গল্পের কথককে তাঁর প্রয়াত রূপসী স্ত্রী বুড়ি, নিশীথে দেখা দিয়ে বলে যায় – ‘‘তুমি – আমি বহুজন্মের মধ্য দিয়ে এমনিভাবেই এসেছি। এমনি ভাবেই যাবো। শরীর যায়, আত্মা যায় না। ..তারপর একদিন মিলিত হবে পরজন্মে।”
এ তো আমাদের চিরকালীন গীতার বাণী–
‘অজো নিত্যঃ শাশ্বতোহয়ং পুরাণো
ন হন্যতে হন্যমানে শরীরে ।।…”
Tags: দ্বিতীয় বর্ষ দ্বিতীয় সংখ্যা, নস্যি, নাটবল্টু এবং …, প্রবন্ধ, শঙ্খশুভ্র চট্টোপাধ্যায়
Khubi sundor lekha .. ei baro boyesho je chotoder janyo lekha ekta galpo eto bhalo lagbe bhabte parini
কল্পবিশ্ব পত্রিকাটি কি সংগ্রহ করা সম্ভব না এটি শুধুই ওয়েব ম্যাগাজিন?
ওয়েবজিন এবং ইবুক আকারে পাওয়া যায় কল্পবিশ্ব। প্রিন্টে সেরা কল্পবিশ্ব ও কল্পবিশ্ব উপন্যাস – এই দুটি সিরিজ বের করা হয়। এছাড়াও একক লেখকের বেশ কিছু গল্প সঙ্কলন প্রকাশিত হয়েছে কল্পবিশ্ব প্রকাশনা থেকে।