জীবন
লেখক: সৌম্য ব্যানার্জী
শিল্পী: সুপ্রিয় দাস
বোনজোরনো সিনিওরে, কোসা পোসসু ফারে পের লেই?*
বোন জোর নাকে বয়**, But I know only this much of Italian. I am Nirod Mukherjee, from India.
Sorry sir, let me please allow to check the register…
রিসেপশনিস্ট রেজিস্টার চেক করে নির্দিষ্ট রুমের চাবিটা প্রফেসর মুখার্জীকে দেওয়ার সাথে সাথে একটা মাঝারি সাইজের প্যাকেটও এগিয়ে দিলেন ওনার দিকে। কেউ একজন নাকি এটা ওনাকে দিতে বলে গেছে … প্রবল উত্তেজনায় কাঁপতে থাকা নিজের হাতটাকে অনেক চেষ্টায় নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখলেন নীরদ মুখার্জী। নিজেকে স্বাভাবিক রাখার অভিনয় করতে করতেই নিজের রুমে পৌঁছে দরজাটা বন্ধ করে দিলেন ।
(*বোনজোরনো সিনিওরে, কোসা পোসসু ফারে পের লেই ? = Good Morning Sir, What Can I do for you?
**বোন জোর নাকে বয় = Good Morning to you too)
বিখ্যাত বিজ্ঞানী প্রফেসর নীরদ মুখার্জী বেশ কিছুদিন ধরে নিখোঁজ। ইতালিতে একটি বিজ্ঞান সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন… নির্দিষ্ট হোটেলে চেক ইন করেন, রুমে যান… তারপর হঠাৎ করেই তাঁর আর কোন খোঁজ নেই; মানুষটা পুরো কর্পূরের মত উবে গেছে। টাকাপয়সা, জামা, জুতো সব ঠিকই আছে কিন্তু মানুষটাই নেই। খুব ক’দিন হইচই হল। পুলিশ অনেক তদন্তের পরে এই সিদ্ধান্ত নিল যে ওনাকে নিশ্চিত ভাবেই কেউ কিডন্যাপ করেছে, কিডন্যাপাররা কিন্তু কোন মুক্তিপণ দাবি করল না… কারুর কাছে কোনো ফোন আসেনি… তাহলে কি কোন জঙ্গি গোষ্ঠী? তা–ই হবে…
প্রফেসর মুখার্জী অবিবাহিত ছিলেন, ওনার খোঁজ নেওয়ার মত কোন আত্মীয়ও না থাকায় ব্যাপারটা ধীরে ধীরে সবার স্মৃতির বাইরে চলে গেল। না, সবাই নয়। অচিন্ত্য, প্রফেসর মুখার্জীর ছাত্র এবং সহকারী, অচিন্ত্য ভুলতে পারেনি তার স্যারের হারিয়ে যাওয়া। সবচেয়ে অদ্ভুত স্যারের অন্য কোন কিছু খোয়া না গেলেও স্যারের ডায়েরিটা খুঁজে পাওয়া যায়নি… নাঃ, পুলিশ তা নিয়ে খুব একটা মাথাও ঘামায় নি… কিন্তু অচিন্ত্যর মনে একটা খটকা থেকেই গেছে…
আসলে খটকার কারণটা অচিন্ত্যর নিজের কাছেই পরিষ্কার নয়। শেষ যেদিন অচিন্ত্যর সাথে প্রফেসর মুখার্জীর কথোপকথন হয় সেইদিন স্যার অচিন্ত্যকে হঠাৎই একটা অদ্ভুত প্রশ্ন করেন…
“অচিন্ত্য, তুমি ভাগ্যে বিশ্বাস কর? কিংবা ভগবানে?”
একজন ঘোষিত নাস্তিক প্রফেসরের মুখে এই প্রশ্ন শুনে একটু চমকেই গেছিল সে। একটু থতমত খেয়েই বলেছিল – “না স্যার, করিনা… কিন্তু কেন?”
সরাসরি উত্তর না দিয়ে প্রফেসর মুখার্জী পাল্টা প্রশ্ন করেন –“জড় আর জীবের পার্থক্য কী?”
অচিন্ত্য এবার হেসে ফেলে… “স্যার, এটা তো আমার ক্লাস টু’তে পড়া ভাইপোও বলতে পারবে।”
“হুম, তা পারবে… কিন্তু সত্যিই কি পারবে?”… প্রফেসর মুখার্জীর গলায় একটা অদ্ভুত উদাস ছোঁয়া… যেন উনি গভীর ভাবে কিছু ভাবছেন… কোন একটা প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেয়েও যেন পুরো সন্তুষ্ট হতে পারছেন না, অচিন্ত্য তার স্যারের এই অবস্থাটা চেনে…
“স্যার, একটু খুলে বলবেন …আপনি কী ভাবছেন?”
“ধরো অচিন্ত্য তুমি কোন এক নতুন গ্রহে গেলে, সেখানে তোমায় কেউ চিনিয়ে দেওয়ার নেই যে, কোনটা জীব, কোনটা জড়… নানা আকৃতির নানান বস্তু সেখানে রয়েছে… কোনটা বাড়ছে, কোনটা ছুটছে, কোনটা এক জায়গাতেই রয়ে গেছে… তুমি কি করে সিদ্ধান্ত নেবে কোনটা জীব আর কোনটাই বা জড়?”
“ কেন? এত খুব সোজা… যার বৃদ্ধি আছে, যে উত্তেজনায় সাড়া দেয়…”
“আঃ অচিন্ত্য!! তুমি কি তোমার ভাইপোর বই মুখস্থ করে এসে আমায় পড়া দিচ্ছ? I want one of the most important features of life”
স্যার, কিন্তু সেইরকম এক্সক্লুসিভ কিছু তো হয় না… জীবনের সংজ্ঞা নির্ধারণ তাহলে তো সহজ হয়ে যেত, তা তো নয়… তাই জন্যই তো অনেকগুলো বৈশিষ্ট্যকে একসাথে নিয়ে আমরা জীবন বলে নাম দিই।
“ তোমার কথা আমি মানছি, কিন্তু আমি তোমার কাছ থেকে নির্দিষ্ট একটা বৈশিষ্ট্য শুনতে চাইছি … এমন কিছু একটা, যা ছাড়া জীব বলে ভাবাই যায় না…সেরকম কিছু মনে পড়ছে না?”
“ওঃ বুঝেছি, আপনি কি প্রজননের কথা বলতে চাইছেন?”
“Yes, Power to regenerate… প্রজনন। এখন বলত সেই জীবদের মধ্যে কি করে বুঝবে কোনটা ইনটেলিজেন্ট আর কোনটা নয়?”
“Power to Choose? একাধিক অপশন থেকে সঠিকটা বেছে নেওয়ার ক্ষমতা।”
“ব্রিলিয়ান্ট! এক্সাক্টলি সো… বাট মে নট বি!!… তুমি ব্রিটিশ অঙ্কবিদ John Horton Conway এঁর নাম শুনেছ?”
এইরে… না মানে আমি অঙ্ক ব্যাপারটা এড়িয়ে চলতেই পছন্দ করি…
উফ্!! তাতে কি হয়েছে… আমি তোমায় অঙ্ক করাব না, চিন্তা নেই। গল্পটা শোন…
১৯৭০ খ্রীঃ তে ব্রিটিশ অঙ্কবিদ John Horton Conway একটি মজার খেলা উদ্ভাবন করেন খেলাটা Game of Life বা শুধুই Life বলে পরিচিত। উনি গবেষণা করছিলেন এমন কোনো যন্ত্র বানানো যায় কিনা যা নিজেই নিজেকে কপি করতে পারবে।
“প্রজনন !!”
“ হুম, কিন্তু তাত্ত্বিকভাবে। সেই নিয়ে ভাবতে গিয়েই উনি এই Zero Player Game টি আবিষ্কার করেন। জিরো প্লেয়ার গেম, কারণ খেলা শুরুর আগে শুধু কিছু শর্ত বা লজিক সেট করে দিতে হয়, তারপর খেলোয়াড়ের আর কিছুই করার থাকে না… বাকিটা খেলার আপন নিয়মেই ঘটে চলে। ওই খেলাতে ধরে নেওয়া হয় একটা অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত ছক কাটা ঘর আছে… ঠিক যেন একটা অসীম মাপের গ্রাফ পেপার, ধরে নাও সেই গ্রাফ পেপারে আবার দাবার ছকের মত সাদা কালো ছক করা, সাদা আর কালো এখানে জীবন আর মৃত্যুর প্রতীক। দাবার ছকের সাথে এর আর একটা পার্থক্য হল এই যে, ওই ছকগুলো দাবার বোর্ডের মত পাশাপাশি একদম নিয়ম মেনে নেই, বরং একটু অবিন্যস্ত ভাবে ছড়িয়ে আছে, শুধু তাই নয় এই ঘরগুলোর সাদাটা কালো এবং কালোটা সাদায় পরিণত হওয়ার ক্ষমতা ধরে। একদম প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা যাক পুরো বোর্ডটাই শুধুমাত্র কালো ছকে ভর্তি, কয়েকটা সাদা ঘর এদিক ওদিক ছড়িয়ে থাকা বাদ রেখে। এবার সেই গ্রাফ পেপারের কোন ঘরটা কালো থাকবে আর কোন ঘরটা সাদা তার জন্য সেই গ্রাফ পেপারের চৌখুপি গুলোকে কিছু নির্দিষ্ট নিয়মের বাঁধনে বেঁধে দেওয়া হল। সেক্ষেত্রে ব্যাপারটা এই রকম হতে থাকবে যে কখনো কিছু সাদা ঘর কালো হবে আবার কখনো কিছু কালো ঘর সাদা… এর ফলে স্বাভাবিক নিয়মেই কিছু জায়গায় সাদা বা কালো ঘরের জটলা তৈরি হবে… এবং এদের এই সাদা কালো রঙ বদলানোর খেলায় এগুলোকে আপাত ভাবে জীবন্ত বলে মনে হবে। শুধু তা–ই নয় কিছু কিছু প্যাটার্নের জটলা থেকে আবার নতুন করে একই ধরণের প্যাটার্ন তৈরি হতে থাকবে…”
“ঠিক যেন প্রজনন!!”
Exactly so… এইবার ভাবো… যদি কেউ এই খেলার প্রাথমিক ভাবে তৈরি নিয়মগুলো আগাম না জানে তবে তার কি মনে হতে পারেনা যে এটা একটা টু ডাইমেনশনাল জীবনচক্র?
হুম, তা পারে।
আর যদি উল্টোটা হয়?
মানে?
মানে আমাদের জীবন যদি ত্রিমাত্রিক ক্ষেত্রের একটা Game of life হয়ে থাকে!! আর এই ক্ষেত্রের আসল নিয়মগুলো আমাদের জানা নেই বলেই আমরা জীবন জীবন বলে লাফাচ্ছি!!”
সেইদিন এইটুকু বলেই প্রফেসর মুখার্জী চুপ করে যান। কি যেন একটা মনে পড়ে গেছে ভাব করে অচিন্ত্যর সামনে থেকে উঠে গিয়ে নিজের ডায়েরিটায় লিখতে শুরু করেন। এই ডায়েরিটা স্যারের প্রাণ ছিল… স্যারের রোজনামচার ডায়েরি; কাউকে কোনদিন দেখতে দেননি, অবশ্য অন্যের ডায়েরি নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করা যে শিষ্টাচার বিরোধী সেটাও ঠিক… তবু স্যারের সেই সর্বক্ষণের সঙ্গী ডায়েরিটার কোন খোঁজ না থাকায় অচিন্ত্যর মাঝে মাঝে মনে হয় “তবে কি স্যার নিজেই কোথাও আত্মগোপন করে আছেন?”
স্যার নেই, স্যারের কোনো আত্মীয় স্বজনও নেই… আত্মভোলা, জ্ঞানপিপাসু, এই বিজ্ঞানীটির ব্যক্তিজীবনে কিছু থিসিস পেপার আর নিজের ছাত্ররা ছাড়া আর কোনকিছুর মনে হয় জায়গাও ছিল না। কিন্তু সেই ছাত্ররাও আজ তাদের নিজের জীবনের প্রফেশনাল আর পার্সোনাল লাইফের ঘূর্ণিপাকে ব্যস্ত। একমাত্র অচিন্ত্যই বুঝি ব্যতিক্রম… তার মনে হয় আজই বুঝি স্যার ফিরে আসবেন…
প্রায় মাস ছয়েক বাদে হঠাৎ ও একদিন মেল চেক করতে গিয়ে দেখল প্রফেসর মুখার্জীর একটা মেল। ও তাড়াতাড়ি মেলটা খুলে পড়তে শুরু করল…
অচিন্ত্য এই মেলটা তুমি পড়ছ মানে ইহ জগতে আমি আর নেই। খুব সম্ভব আর কোথাওই আমার অস্তিত্ব নেই। এই মেলটার সাথে যে পিডিএফ অ্যাটাচমেন্টটা আছে সেটা পড়বে কি পড়বে না তোমার সিদ্ধান্ত… এই পিডিএফ টা হল আমার ডায়েরির স্ক্যানড কপি। আমার ডায়েরিটা আমি নষ্ট করে দিতে বাধ্য হলাম, এতে যা লেখা আছে তা কোনও অবিমৃশ্যকারীর হাতে পড়লে মানবসভ্যতা ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। কিন্তু তবুও পুরোপুরি নষ্ট করে দেওয়ার আগে স্ক্যান করে তোমায় মেল করে রাখলাম, তবে মেলটা প্রোগ্রাম করা থাকল আজ থেকে ৬ মাস বাদে তোমার কাছে সেন্ড হওয়ার জন্য। ডায়েরিটার লেখা বুঝতে হলে তোমায় সামান্য কিছু কথা জেনে নিতে হবে… সেটুকুই বলে রাখি… প্রথমেই বলি, আমি সারা জীবনে যত ছাত্র পড়িয়েছি তাদের মধ্যে তুমিই আমার সেরা ছাত্র… সবদিক দিয়ে… তাই তোমাকেই এটা পাঠালাম…
এখন আসল কথা… কিছুদিন আগেই তোমায় Game of life সম্পর্কে বলেছিলাম… আমার ডায়েরি বুঝতে হলে সেটা নিয়েই তোমায় পড়াশুনো করতে হবে… তুমি পারবে… আসলে জীবন নিয়ে গবেষণা করতে করতে আজ একটা অদ্ভুত সিদ্ধান্তে এসে পৌঁছেছি… তার শেষ এক্সপেরিমেন্ট করতে চলেছি আজকে… ইতালির একটা হোটেলে বসে, এখানকার একটা কোম্পানিতে তৈরি একটি যন্ত্রাংশ ছাড়া আমার এক্সপেরিমেন্ট সম্ভব হত না…সমস্ত ডিটেল লেখা থাকল আমার ডায়েরিতে…
এই প্রকৃতি আসলে একটা ভার্চুয়াল অবস্থা… ধরে নিতে পার ঠিক যেন কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম (প্রাচীন দার্শনিক ঋষিরা কি একেই ‘মায়া’ বলতেন? জানি না) আর আমি, তুমি আমরা সবাই আদতে এক একটা প্রোগ্রাম… আর এই প্রোগ্রামের কোড ভেদ করতে পারলেই আমরা বুঝতে পারব জীবনের প্রকৃত রহস্য… কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কোন প্রোগ্রাম নিজেই যদি এই কোড ভেদ করে ফেলতে পারে সাথে সাথে এই জগতের অপারেটিং সিস্টেম আন্সটেবল হয়ে যাবে, ঠিক যেরকম কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকলে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম নষ্ট হয়ে যায়। প্রত্যেক অপারেটিং সিস্টেমের নির্দিষ্ট অ্যান্টি–ভাইরাস সফটওয়ার যেমন ভাইরাস গুলোকে ডিলিট করে, সেইরকম এই প্রকৃতি নামক অপারেটিং সিস্টেমেও নিশ্চিত কোনো অ্যান্টি–ভাইরাস থাকবে… থাকতেই হবে। ফলে সে তার ডিফল্ট প্রসেসেই সেই বিগড়ে যাওয়া প্রোগ্রামকে মানে এক্ষেত্রে হয়ত আমার ত্রিমাত্রিক অস্তিত্বকে ডিলিট করে দেবে… এই প্রোগ্রামের নিয়ন্ত্রক নিশ্চিতভাবেই আমাদের চিন্তা জগতের বাইরের, হয়ত বা আমাদের এই ত্রিমাত্রিক জগতের বাইরের অন্য কোন ডাইমেনশনের… জানি না… আমার এই এক্সপেরিমেন্ট সেই জগতে পৌঁছানোর চেষ্টাতেই…
হাতে সময় বেশি নেই… এর থেকে বেশি জানতে হলে আমার ডায়েরীটা পড়ে নিও, কিন্তু সাবধান… আমি জানি না আমার পরিণতি কি হতে চলেছে… আমার এই এক্সপেরিমেন্টের রাস্তায় কতটা বিপদ আসতে পারে তা আমার অজানা… সেক্ষেত্রে তোমার পরিণতিও আমার মতই হতে পারে… এখন তোমার সিদ্ধান্ত, তুমি তোমার বর্তমান জীবন বাছবে না সত্য!!
ভাল থেকো…
মেলটা পড়া শেষ করে বেশ কিছুক্ষণ স্তব্ধ হয়ে বসে থাকলো অচিন্ত্য…
এটা স্যারেরই মেল তো? নাকি কেউ মজা করছে ওর সাথে!! চিরকাল নাস্তিক মানুষটা আজ এইরকম নিয়তিবাদীর মত কথা বলছেন?? নাকি সত্যিই নিয়তি বলে কিছু আছে? আমরা আসলে ভাগ্যের হাতের পুতুল মাত্র… কোনটা ঠিক? আবার নিয়তির হাতে বাঁধা প্রোগ্রামই যদি আমরা হই তবে প্রফেসর মুখার্জী নামক প্রোগ্রাম নিজের প্রোগ্রামিংকে ছাপিয়ে গেলেন কোন শক্তিতে? একটু দোনামোনা করে মেলের অ্যাটাচমেন্টটা ওপেন করার জন্য ক্লিক করল অচিন্ত্য…
ফোর্থ ডাইমেনশনের একটা যন্ত্র, যা আমাদের অ্যানালজিতে কম্পিউটার গোত্রীয়… তাতে বেশ কিছ হরফ ফুটে উঠল… এই হরফ গুলোর খুব কাছাকাছি ইংরেজি অনুবাদ হবে…
Another Programme is going to be unstable. Press ‘Y’ to delete it, or press ‘N’ to continue.
Tags: কল্পবিজ্ঞান গল্প, কল্পবিজ্ঞান গল্প, জীবন, দ্বিতীয় বর্ষ তৃতীয় সংখ্যা, পূজাবার্ষিকী, সুপ্রিয় দাস, সৌম্য ব্যানার্জী
Interesting! Khub recently ektai potrikai, pore ekta blog e ei dhoroner ekta golpo porlam, subject ta besh interesting, kintu presentation ta!