প্রচ্ছদ – কল্পবিশ্ব তৃতীয় বর্ষ তৃতীয় সংখ্যা
লেখক: পম্পা প্রধান ও তৃষা আঢ্য
শিল্পী:
কল্পবিশ্ব শারদীয়া প্রথম প্রচ্ছদঃ
কল্পবিশ্বের পাতায় ডিজিটাল বা সেমি ডিজিটাল কভার দেখতেই আমরা অভ্যস্ত। এবারের কল্পবিশ্বের প্রথম প্রচ্ছদ করলেন পম্পা প্রধান প্যাস্টেলের কাজে।
শিল্পীর কথা – বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির হাত ধরে এগিয়ে চলেছে মানব সভ্যতা সেই প্রাচীন কাল থেকে। বিবর্তন ঘটছে জড় থেকে জীব প্রত্যেকেরই, বিবর্তন ঘটছে আগামীর। ঠিক যেমনটি ঘটেছে আমাদের চেনা শহরটির বেলায়, হাজার বছর পরে। কিন্তু যান্ত্রিকতায় পরিপূর্ণ এতখানি বদলের পরেও আমাদের ভিতরের মনুষ্যত্ব তথা মানবিক গুণগুলি যেন অপরিবর্তিত ও অপরিবর্তনীয়ই থেকে যায়, এতখানি বদলের মাঝেও ঠিক যেমনটি রয়ে গেছেন আমাদের প্রাণের দুর্গা মা। আদি-অকৃত্রিম ও চিরন্তন।
পম্পাকে কল্পবিশ্বের সমস্ত পাঠক, লেখক ও সদস্যদের তরফ থেকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা।
কল্পবিশ্ব শারদীয়া দ্বিতীয় প্রচ্ছদঃ
বন্ধুদের সবাইকে জানাই দেবীপক্ষের সূচনায় শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা। আর কি, ঢাকে কাঠি পড়ল বলে। শারদীয়া কল্পবিশ্বও আসছে খুব তাড়াতাড়ি। কাজ চলছে জোরদমে। তা এর মাঝেই আমরা পড়লাম ভারি মুশকিলে। কল্পবিশ্বের ইমেইল এ এসে পৌঁছল আরেকটি দুর্দান্ত প্রচ্ছদ, সঙ্গে খাঁটি বাংলায় জানানো হয়েছে এই সৌরজগতের শ্রেষ্ঠ কল্পবিজ্ঞান পত্রিকার জন্যে আন্তর্মহাজাগতিক সাহিত্যমঞ্চ থেকে অ্যাং সাহেব এই প্রচ্ছদটি করে পাঠিয়েছেন। এটি কল্পবিশ্বের শারদীয়া সংখ্যার প্রচ্ছদ না করলে তিনি খুবই অপমানিত বোধ করবেন এবং ডগলাস সাহেবের গল্পের মতোই পৃথিবী উড়িয়ে দিয়ে সেখান দিয়ে রকেট চালানোর বাইপাস করবেন। তাই এবারের পুজোটা যাতে সবাই আনন্দে কাটাতে পারে তাই বাধ্য হয়ে কল্পবিশ্বের দ্বিতীয় প্রচ্ছদ আজ প্রকাশ করা হল। এত মিষ্টি প্রচ্ছদ প্রকাশ না করে কি আর উপায় ছিল?
পুনশ্চঃ ইমেইল আইডিটা চেক করে তৃষা দিদিমনিকে ধরা হয়েছিল, কিন্তু তিনি সোজা বলে দিয়েছেন, এসব অ্যাং-ব্যাং-কে তিনি মোটেই চেনেন না। সুতরাং আপনারা মোটেও ভেবে নেবেন না এই অসামান্য প্রচ্ছদটি তৃষা আঢ্যের আঁকা।
Tags: তৃতীয় বর্ষ তৃতীয় সংখ্যা, তৃষা আঢ্য, পম্পা প্রধান, পূজাবার্ষিকী, প্রচ্ছদ